সুমেধাকে আ**দর করলাম ২০২৪

 সুমেধাকে আ**দর করলাম পর্ব ১


সুমেধা রান্না ঘরে একা কাজ করছে। আমি আড়াল থেকে ওকে লক্ষ্য করছি। ও শাড়ি পরে আছে। পেছন থেকে ওর ফর্সা কোমর টা দেখা যাচ্ছে। ওর খোলা পিঠটা আমাকে ওর কাছে টানছে। বাড়িতে কেউ নেই। ওর বর কলকাতার বাইরে।

সুমেধার ঘাড়ে অল্প ঘাম জমেছে। আমি ভেতরে ভেতরে গরম হয়ে গেছি। আর নিজেকে আটকাতে পারলাম না। আমি ঢুকে পড়লাম রান্না ঘরে।

আস্তে করে ওকে পে*ছন থেকে জ**ড়িয়ে ধরলাম। সুমেধা চমকে উঠল।

“একি!!! এসব কি করছিস তুই?”

“সত্যি বলছি সুমেধা। আটকাতে পারছি না নিজেকে। একটু করতে দে। তোরও ভালো লাগবে। তুই ভুলে যা সব। শুধু এই মুহূর্তটাকে এনজয় কর।“

“না… এটা ঠিক না সায়ক। তুই এটা করিস না। ছাড় আমাকে।

সুমেধা আমাকে ছড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো। আমি ওর ঘাড়ে আ**দর করতে লাগলাম।

কি সুন্দর গন্ধ ওর শরীরে। আমি ওর ঘা*ড়ের ঘাম চে**টে দিলাম।


সুমেধা ক্রমাগত আমাকে ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু পারছে না। ওকে আমার দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে ওর সারা গ*লাতে আ**দর করতে লাগলাম। সুমেধা আমাকে ধাক্কা মারার চেষ্টা করলো। কিন্তু পারলো না। আমি ওকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে ওর সারা গলাতে, বু**কেতে আ**দর করতে লাগলাম। চু*মুতে চু*মুতে ভরিয়ে দিলাম।

“সায়ক প্লীজ আমাকে ছা*ড়। আমি বিবাহিত। আমার সংসার আছে। এটা ঠিক না… প্লীজ… আহ… উ*মমম… ছাড় আমাকে। আমি আর পা*রছি না। প্লীজ। “

আমি ওর কোনো কথা শুনছি না। পাগলের মত ওর সারা গ*লায় আ**দর করে চললাম। আমি এবার ওর শাড়ির আঁচলটা কাঁধ থেকে সরিয়ে দিলাম। ওর বু*কটা আমার সামনে উ"চু হয়ে আছে। দু**দু গুলো হাতে নিয়ে টিপতে লাগলাম।

“ও*মা গো! সায়ক! প্লীজ আর না। ছাড় আমাকে। আমি আর বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারব না নিজেকে। আ*হহ… আ*হহ… আ*হহ… উ*মমম…”


আমি সুমেধার গলায় আর বু*কে আ**দর করতে করতে ওর কোমর জ**ড়িয়ে ধরে আরও কাছে টানলাম। তারপর একটা হাত ওর খোলা চুলের মধ্যে ঢুকিয়ে চুলের মুটি ধরে হালকা এক টানে মাথাটা একটু পেছনের দিকে হেলিয়ে নিলাম। সুমেধা আর মাথা এদিক ওদিক করতে পারবে না। ওর রসালো ঠোঁট দুটোর দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম। সুমেধার চোখ বন্ধ। ঠোঁট দুটো তির তির করে কাপছে। চোখে মুখে এক অদ্ভুত ভয় আর কা*মনা এক সাথে কাজ করছে। হেব্বি সে**ক্সী লাগছে ওকে।


আমি ওর ঠোঁটে নিজের ঠোঁট ঠে*কিয়ে দি*লাম। তারপর চলল চো*ষণ। সুমেধা প্রথম প্রথম একটু বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও আস্তে আস্তে সারা দিতে থাকলো আমার চু*মুর। মুখ দিয়ে সুমেধার হালকা গোঙানি বেরোচ্ছে। সুমেধা ওর হাত দুটো আমার গলায় জড়িয়ে দিলো। তারপর আমাকে আরও কাছে টানলো। চু*ষতে লাগলাম আমি ওর নরম, তুলতুলে, রসালো ঠোঁট দুটোকে। আমাদের ঠোঁটের সাথে এবার জীব দুটোও খেলা করতে লাগলো। এরকম ভাবে প্রায় ৫-৭ মিনিট চো*ষাচু*ষি আর চাটাচাটির পর সুমেধার ঠোঁট ছেড়ে ওর সারা মুখে চু*মে খে*তে লাগলাম। সুমেধা চোখ বন্ধ করে আ*দর খেতে লাগলো।


সুমেধা স্লিভলেস ব্লাউজ পড়ে আছে। লাল রঙের। দু**দু টেপার সময় বুঝেছিলাম ব্রা পরেনি। বোঁ*টা দুটো হাতে লাগছিল। ভালো করে টিপতে লাগলাম। সুমেধা অস্থির হয়ে “আ*হহহ… আরও কর সায়ক… আ*হহহ… উ*ফফফ…” করে চলেছে। ওর ফর্সা গলায় আ*দর করে চললাম।

“এ তুই কি করলি সায়ক? আমার সব কিছু লুটে নিলি তুই?? কি বড় ক্ষ*তি করে দিলি তুই?”

“তোর কি ভালো লাগছে না? আমার আ**দর খেতে তোর ভালো লাগছে না??? উ*মমম উ*মমম উ*মমম উ*মমম (চু*মু খেয়ে চলেছি)!!! তোকে আমি আজ চরম সুখ দেবো। আজ তোর জীবনের সেরা যৌ**নো সুখ পাবি সুমেধা।“

“আ*হহ আ*হহ!! উ*মমম উ*মমম উ*মমম!!! আউচ! আ*হহ!! ও মা গো! উ*ফফফ! আমি আর পারছি না রে সায়ক। বেডরুমে চল। আমাকে আজ অনেক আদর কর সায়ক! আমায় আজ ধ**র্ষণ করে তুই আমাকে পাগল করে দেয় সোনা!”

এই বলে সুমেধা আমাকে জ**ড়িয়ে ধরে আমার সারা মুখে আর গলায় চু**মু খেতে লাগলো।


আমি চরম গরম হয়ে উঠলাম। আমি সুমেধাকে চ্যাংদোলা করে তুলে নিলাম। সুমেধা আমার গলা এক হাতে ধরে আছে। আমি ওকে নিয়ে ওর বে*ডরুমে গেলাম। বিছানাতে শুইয়ে দিলাম ওকে। শাড়ির আচল বুকের ওপর থেকে সরে গেছে। ফর্সা বু*ক আর পে*ট চোখের সামনে বেরিয়ে আছে। আমি আমার জামা খুলে খালি গায়ে সুমেধার ওপর উঠলাম। ওর ঠোট দুটোকে চু*ষতে লাগলাম। একদম খেয়ে নিতে লাগলাম ওর ঠোঁ*ট দু*টোকে। চুষে চুষে ওর ঠোঁ*টের মধু খে*য়ে নিচ্ছি। দুজনের মুখ দিয়েই গোঙানির মত শব্দ বের হচ্ছে। দুজনেই খুব উত্তেজিত।

সুমেধা আমার গলা জড়িয়ে কাছে টেনে নিয়েছে। ওর শরীরে এক চরম সুখের আমেজ এসেছে। আমি ঠোঁ*ট ছে*ড়ে ওর গলায় আ*দর করতে লাগলাম। সুমেধার নিশ্বাস প্রশ্বাস খুব ঘন হয়ে এসেছে। গলা থেকে ওর কানের কাছে এলাম। কানের লতি চু*ষলাম। সুমেধা কেঁপে উঠল। খুব সে**ক্সী লাগছে ওকে। সারা মুখে চু**মু খেতে লাগলাম। আমার শরীরের সাথে সুমেধার শরীরটা মি**শে যে**তে লাগ*লো।


আমি এবার উঠে বসলাম। শা**ড়ি খুলে ফেললাম সুমেধার। সায়ার দড়ি ধরে টান দিলাম। খুলে গেলো। সুমেধাকে উঠিয়ে বসালাম। ব্লা*উজের ফিতেটা পিঠের দিকে বাঁধা। এক টান দিয়ে খুলে ফেললাম। তারপর ব্লা*উজটা শরীর থেকে সরিয়ে দিলাম। ফর্সা দু**দু দুটো বেরিয়ে এলো। বেশ টাইট। কিন্তু বিশাল বড় না। ছোটর ওপর বেশ লো*ভনীয়। বোঁ**টা গুলো বেশ খাড়া হয়ে রয়েছে। খয়েরী রঙের বো*টা। আমি সুমেধার শ**রীরের ওপর শুয়ে প*ড়লাম। তারপর ওর সা**য়াটাও খুলে ছুড়ে ফেলে দিলাম। সুমেধা একটা লাল রঙের প্যা""ণ্টি পড়ে আছে শুধু। প্যান্টিটা খুব পাতলা। ওর গু""*দটা বোঝা যাচ্ছে। আমি ওর শ*রীরে শরীর বোলাতে লাগলাম। সুমেধা আমাকে জ**ড়িয়ে ধরলো।


আমি ওর ঠোঁটে ঠোঁট রা**খলাম। তারপর চু**ষতে লাগলাম। কিছুক্ষণ চো**ষার পর ওর সারা মুখে চু**মু খেলাম। আস্তে আস্তে নিচে নামলাম। ওর গলাতে আদর করতে থাকলাম। সুমেধা চোখ বন্ধ করে হাসি হাসি মুখ নিয়ে আমার ঘাড়ে হাত বো**লাচ্ছে। আমার ঠোঁট ওর গ**লা বেয়ে ওর বুকে নেমে এলো। আস্তে আস্তে দু**দুতে ঠোঁট দিয়ে আ**দর করতে লাগলাম। বোঁ**টা দুটো দেখছি আস্তে আস্তে খা**ড়া হয়ে গেলো। আমি একটা বোঁ**টা জি**ভ দিয়ে চা**টতে লাগলাম। সুমেধা থর থর করে কেঁপে উঠলো। বোঁ**টার চারপাশে জিভ দিয়ে সুরসুরি দিতে লাগলাম। এতে সুমেধার একটু বেশীই যৌ""ণ লালোসা বেড়ে গেলো।


“উ**মমম! সায়ক! প্লীজ! Don’t tease me! I am getting too much ho*****rny baby!!!”

সুমেধার শীৎকার শুনে আমার ভেতরে যৌণ আগুন বেড়ে গেলো।

আমি দুটো বোঁ**টাকে ভালো করে চা*টতে লাগলাম।

সুমেধা: ও মা গো! এই ছেলেটা আমার সব লুটে নিলো!! ও মা গো!! আ*হহহ! আ*হহহ! আউচ! শে**ষ করে দে আমাকে সায়ক! খা… আরও খা আমার দু**দু! চু**ষে চু**ষে শেষ করে দে সো*না!!! উ**ফফফ! আ**হ!!


আমি সমানে ওর দু**দু  চু**ষে চললাম। এতে সুমেধা চরম উত্তেজনার বশে শ**রীরটা পুরো বেঁ**কিয়ে ফেলল।

আমি এর পর ওর দু**দু ছেড়ে ওর সারা শ**রীরে আ*দর করতে লাগলাম।

চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিলাম ওর সারা শ**রীর। ফর্সা পে**ট দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারছি না। চুমু খেতে লাগলাম ওর পে**টে। সুমেধা আ*দরে আর আ*রামে পুরো শ**রীর কাপাতে লাগলো। সারা শরীরে ঢেউ খেলছে ওর। সুমেধা চোখ বন্ধ করে চরম সুখ নিচ্ছে। ওর পে**ট থর থর করে কাঁপতে লাগলো। না**ভির ভেতরে জি**ভ ঢু**কিয়ে ঘোরাতে লাগলাম। সুগভীর না**ভি সুমেধার। ও পুরো বেঁকে গেলো ধ**নুকের মত।

“ও মা গো ও ও ও ও ও!!! আ*হহহ*হহহহহ!!! আরও ও ও ও ও ও চাই সায়ক!!!! আ*হ আ*হ আ*হ আ*হ আ*হ আ*হ! প্লীজ সায়ক! আ*হ! আরও কর। করতেই থাক। থামিস না সো*না। আরাম লাগছে খুব! আ*হ আ*হ!”


এমন আর্তনাদে কোন ছেলে নিজেকে সামলাতে পারে??? তোমরাই বলো!

তার ওপর এমন সুন্দরী মেয়ে, এমন ফর্সা তার শ**রীর, এমন সুন্দর ফিগার!!!

আমিও আর নিজেকে আটকালামনা। আমার ঠোঁ**টের ছোঁয়া সারা পে**টে এঁকে দিতে লাগলাম।

প্রতি চু**মুর সাথে সাথে সুমেধা ওর শ**রীরটাকে বেঁকিয়ে চলেছে।


এবার সুমেধাকে কো**লে তুলে নিলাম। ওকে আমার কো**লে বসালাম। ওর শ*রীরটা আমার শ**রীরের সাথে মি**শিয়ে নিতে লাগলাম। সুমেধা আমাকে জ**ড়িয়ে চোখ বন্ধ করে আমার আ**দর খাচ্ছে। একে অপরের শ**রীরের ছোঁয়ায় চরম সু**খ অ*নুভব করতে লাগলাম আমরা। সুমেধা আমাকে চু**মু খে*তে লাগলো। প্রথমে ও ওর নরম ঠোঁ**ট দিয়ে আমার সারা গ*লায় আ**দর করতে লাগলো। তারপর আমি ওর গলায় চু**মু খে**তে লা*গলাম। সুমেধার খুব আরাম লাগছে বুঝতে পারছি ওর ঘন ঘন “আ*হহ” “উ*হহ” “উ*ফফ” এই সব আওয়াজ থেকে। এ ছাড়াও সুমেধার নিশ্বাস প্রশ্বাস খুব ঘন হয়ে গেছে।


এরম আ**দর খে**তে খে**তে সুমেধা পেছন দিকে হেলে গেলো। আমি ওকে শুইয়ে দিলাম বিছানায়। আমার দিকে তাকিয়ে ও আমাকে কাছে ডাকলো।

“অত দূরে কেনো তুই? কাছে আয় সো**না। আমায় রে****/প করে দে। আমাদের এই পরকিয়া আমার খুব ভাল লাগছে। অন্যের বউকে খে*তে খুব মজা লা**গছে তাই না?” এই বলে সুমেধা একটা প্রচন্ড সে**ক্সী স্মাইল দিলো।


আমার তখন ইচ্ছা করছিল সুমেধাকে ফেলে চরম চো**দোন দি। কিন্তু এখন যেমন মুহূর্ত তৈরি হয় আছে তাতে ওকে ধীরে ধীরে খে**লে বেশি মজা পাবো। আমি সুমেধার ফর্সা পে**টে আঙুল দিয়ে সুরসুরি দিতে লাগলাম। না**ভির আসে পাসে আঙুল গুলো খেলা করতে থাকলো আমার। ওর পে**ট তির তির করে কাপতে লাগলো। আর সুমেধাও অস্থির হয়ে বি**ছানাতে কা*তরাতে লাগলো। এটা দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। আমি সুমেধার পে**টে ঠোঁ**ট রাখলাম আর আস্তে আস্তে আ**দর করতে লাগলাম। চু**মু খাচ্ছি, আ**দর করছি। কত কিছু যে করছি সে আর কি বলব! সুমেধার শ**রীরটা খুব মোলায়েম। তার সাথে ওর শ**রীরের গন্ধটা আমাকে আরো টানছে। মনে হচ্ছে মিশে যাই ওর শ**রীরে।


ও আমার মাথায় হাত বোলাচ্ছে। চুলের মধ্যে বিলি কাটতে লাগলো। আর ওর শরীরটা বেঁকে বেঁকে উঠছে। সুমেধার চোখ বন্ধ। মুখ দিয়ে অল্প শীৎকার বেরোচ্ছে। আমি আস্তে আস্তে জি*ভ দিয়ে ওর সুগভীর না**ভির ভেতরে ঘোরাতে লাগলাম। সুমেধার অবস্থা পুরো খারাপ হয়ে গেলো।

“ও মা গো ও ও ও ও ও ও ও ও! আ*হ! আ*উচ! উ*মমম! সায়ক! কি সুখ দিচ্ছিস রে!!!! আহ! আহ! আহ!”

সুমেধা পা**গলের মত ছ*টফট করতে লাগলো।


এরকম করতে করতে সুমেধাকে অস্থির করে তুললাম। আমাকে ওপরে তোলার চেষ্টা করতে লাগলো। আমার চুল ধরে টানতে লাগলো। আমি আমার শ*রীরটা ওর শ*রীরের সাথে মিশিয়ে দিলাম। সুমেধার সারা গলায় চু**মু খেতে লাগলাম। দু**দু দুটোকে আস্তে আস্তে টিপতে লাগলাম। বোঁ**টাগুলো শক্ত হয়ে গেছে। খাড়া হয়ে গেছে। আমি জি**ভ দিয়ে ডলতে লাগলাম ওর বোঁ**টা দুটো। সুমেধা পাগলের মত প্রলাপ বলতে লাগল, “আ**হ! উ**মমম! আরও কর! আরও কর সায়ক! উ**ফফফ! আমার সব কিছু লুটে নে সো**না! আ*হ!!! এত আরাম! উ*৳ফফফ!!! আরও কর! করতে থাক! খা রে আমার দু**দু দুটো! চো""ষ প্লীজ! আর চা**টিস না! এবার চু*ষে দে সো**না! আমার সতীত্ব হরণ করে নে সায়ক। আমাকে ধ**র্ষণ কর! আ**হ! আ**হ! কি আরাম লাগছে রে! উ"*ফফফ! এরকম সুখতো আমার বরও কোনোদিন দেয়নি রে!!! আ*"হ! আ*হ!”


এবার আমি সুমেধাকে আরও পাগল করার জন্য প্রস্তুত হলাম। সুমেধার দুটো হাত আমি ধরে ওর মাথার ওপরে তুলে দিলাম। ধোপদপে সাদা বগল। কোনো চুল নেই। আর কি মোলায়েম!!!! আমি এক হাত দিয়ে ওর দুটো হাতকে ওপর দিকে চেপে ধরলাম। তার পর আস্তে আস্তে আমার জি**ভটা ওর ব**গলে বোলাতে লাগলাম। ও পাগল হয়ে গেলো। সুরসুরি লাগছে ওর। শরীর ঝটকায় লাগলো। সুমেধা আমার চা**টাচাটির চো*টে কাঁপতে লাগলো। হেসে হেসে উঠছে বার বার।


“আ*হ আ**হ! এই! কি করছিস! ও মা গো! উ**ফ!!! এই সায়ক! হিহিহি! ছাড় আমাকে! এই!!! হেহেহে!!! কাতুকুতু লাগছে রে!!! এই !!!! আ**হ! উ**ফফফ! আ*উচ! আ*হ! “

আমি জি**ভটাকে পুরো টাচ করিয়ে বগলের প্রতিটা কোন চে**টে দিতে লাগলাম। হালকা ঘাম লেগে ছিলো। সেটা পুরো চে**টে নিলাম। দুটো বগলকেই চা**টতে লাগলাম। কি অপূর্ব ঘাম মেশানো মন মাতানো গন্ধ আসছে বগল থেকে। উ**ফফফ! জি**ভের খেলা থামিয়ে এবার বগলে ঠোঁ*ট দিয়ে আ**দর করতে লাগলাম। একটু একটু চু**ষতে লাগলাম।

“সায়ক!!! আ**হ!!! করতে থাক শোনা! এমন সুখ আমি কখনও পাইনি। তুই তো বগল চু**ষেই আমার রস বের করে দিবি রে সো**না!!! উ**ফফফফফ!!!! আ**হ! নিজেকে আমার পৃথিবীর সব চেয়ে সুখী মানুষ মনে হচ্ছে!!!! আ**হ! করতে থাক! থামিস না!!! আ**হ!!! আরও চাই!!! আরও চাট!!!”

আমি এবার ওর বগল ছেড়ে ওর ঠোট দুটো আবার চু**ষতে লাগলাম। আমাদের জি**ভের মধ্যে খেলা শুরু হলো। সুমেধার জি**ভটা আমি ভালো করে চেটে চু**ষে দিতে লাগলাম। আমাদের চু**মু আর চো*ষার চা*কুম চু*কুম আওয়াজ সারা ঘরে ঘুরতে লাগলো। ঠোঁট আর জি*ভ ছেড়ে সুমেধার সারা মুখে আ*দর করলাম। শরীরের সাথে শরীর মিশে যাচ্ছে।

আমি আ**দর করতে করতে নিচ্ছে নামতে থাকলাম। পে*টে ঠোঁট দিয়ে আ**দর করতে লাগলাম। আরামে সুমেধার চোখ বন্ধ। ঘন নিশ্বাসের শব্দ পড়ছে। আমি এবার ওর প্যা**ন্টির ওপরে আমার মুখ নিয়ে এলাম। পাতলা প্যা**ন্টির ভেতর থেকে ওর গু""দটা দেখা যাচ্ছে প্রায়। আমি আঙ্গুল দিয়ে আস্তে আস্তে ওর গু**দটা ডলতে লাগলাম। সুমেধা আরামে আর কা""ম উত্তেজনায়ে অস্থির হয়ে উঠল। আমি ওর মুখে দিকে তাকিয়ে ওর ভাব ভঙ্গি লক্ষ্য করছি। দারুন সে**ক্সী লাগছে ওকে। আমাকেও ওর ঐ যৌ**নাঙ্গটা টানছে। আমি প্যা**ন্টিটা ফাঁক করে ওর গু**দটা বের করলাম।

আহা!!! কি সুন্দর গু**দ!!! পুরো পরিষ্কার আর মোলায়েম!!! মনে হচ্ছে যেন ফু**লের পাপড়ি। আমি আঙুল দিয়ে গু**দটা ফাঁক করলাম। ভেতরটা পুরো গোলাপী। এরকম গু**দ দেখলে কি আর নিজেকে থামানো যায়?

আমি মুখ দিলাম গু**দে। ব্যাস!!! সুমেধা পুরো ঝটকা মেরে উঠল।

“ও মা গো!!! আহ! ওরে বাবা রে! উ*"*ফফফ!!!!!”


আমি জি**ভ দিয়ে ওর গু**দের ক্লি**টটা ডলতে লাগলাম। আর সুমেধা পুরো কাতরাতে লাগল। খুব জোড়ে শীৎকার করছে। সারা শরীর বেঁকে গেছে ওর। আমার মাথা চেপে ধরেছে ওর গু**দের ওপর। আমি জি**ভ দিয়ে ডলে চললাম। এবার আস্তে করে ওর ক্লি**টোরিসটা দুটো ঠোঁ**টের মাঝে নিয়ে চু**ষতে লাগলাম। সুমেধা আরামে কোঁকিয়ে উঠল। ওর মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম ওর ঠোঁট হা হয়ে আছে। চোখ উল্টে গেছে। সারা মুখে এক অসম্ভব কাম উত্তেজনার ছাপ। খুব সুন্দর লাগছে ওকে দেখতে। ভুলে গেলাম ও পরস্ত্রী। যেন আমার নিজেরই বউ। আমি তখন আমার জিভ ওর গু**দে রগড়াতে লাগলাম। লাফিয়ে উঠল ও। বিছানার চাদর খামচে ধরলো এক হাতে। আর এক হাতে আমার মাথার চুল।

আমি আমার আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম ওর গু**দের ভিতর। তার পর আঙুল দিয়ে ওকে চু***দতেও লাগলাম। সুমেধা কোমর নাচিয়ে চলল। আগুপিছু… ওপরে নিচে!!! সে কি সুন্দর লাগছে ওকে।

“আ**হ আ**হ আ**হ **আ**হ আ**হ আ**হ!!! ও মা গো! ও বাবা রে!!! উ""ফফফ!!! কি সুখ পাচ্ছি!!! এরকম সুখ ও পাওয়া যায়। সায়ক!!!! উ""ফফফফফ!!! আমার ই""*জ্জত লু""টে নে তুই। আমাকে ন**ষ্ট করে দে!!! আ**হ আ/হ আ***হ!!!! কি আরাম লাগছে।“

জি*ভ দিয়ে ক্লি*টটা ডলতে লাগলাম আর আঙ্গুল দিয়ে ওর গু**দটা খিচতে লাগলাম। এরকম অনেকক্ষণ করার পর সুমেধা আর ধরে রাখতে পারল না। হর হর করে র**স ছেড়ে দিলো। অনেক রস বে**রোলো ওর গু**দ দিয়ে। পুরো বি**ছানা ভি**জে গেলো।

ক্লান্ত ন**গ্নো দেহে সুমেধা বিছানায় শু**য়ে শুয়ে হাঁপাতে লাগলো। আমি তখনও উত্তেজিত। আস্তে আস্তে ওর ওপর উঠলাম। ওর মুখের দিকে তাকালাম। সুমেধাও আমার দিকে তাকালো। ওর চোখে এক চরম সুখ পাওয়ার আভাস। যেন আমাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ঠোঁ*টের কোণে এক কামুক হাসি। আমাকে জড়িয়ে ধরে কাছে টানল। আমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলো। আমি চুষতে লাগলাম আস্তে আস্তে। একটা জিনিস বুঝলাম যে যতই র*স বেরিয়ে যাক, ও এখনো পুরোপুরি কামনা থেকে বেরিয়ে আসেনি। আমি আমার জিভ দিয়ে ওর জিভ চাটতে লাগলাম। একে অপরের মুখের লালা খেয়ে ফেলছি। চেটে চু**ষে সুমেধাকে আবার উ*ত্তেজিত করে তুললাম। আমাদের জি*ভ একে অপরকে আরও কাছে টানতে লাগলো। একে অপরের জিভ চাটতে আর চু**ষতে লাগলাম।

এবার আমি ওর ঠোঁ*ট ছেড়ে ওর গলায় আবার আদর করতে লাগলাম। চু*মু খেতে লাগলাম ওর সারা গলায়। সুমেধা আরামে আবার “উ**মমম!!! আহ! আহ!!! উ**মমম!!” করতে লাগলো।

গলা থেকে বুকে নেমে এলাম। ওর দু**দু চু**ষে চললাম। বোঁ**টা গুলোকে জি*ভ দিয়ে ডলতে লাগলাম। আমাকে ওর শরীরের গন্ধ আরও আকৃষ্ট করছে। ওর হাত ওপরে তুলে আবার ওর বগল চা*টতে আর চু**ষতে লাগলাম। সুমেধা আবার অ**স্থির হয়ে উঠল।

Part 2 is upcoming!


একজন মেয়ে লাগবে ফ্রি যে চটি গল্প এইভাবে এডিট করতে পারবে। আগ্রহী থাকলে কমেন্ট না হলে ইনবক্স করুন।

Post a Comment

Previous Post Next Post