অফিসের সে**ক্সি কলিগ
ওর নাম কণিকা, আমার অফীসে কাজ করে. খুব সে**ক্সী দেখতে. যেমন বিসাল বড় বড় ডাঁসা মাই তেমন গোল গোল পা**ছা. ও যখন হাঁটে তখন ওর মা**ই দুটো এমন লাফায় যেন দুটো বড় পেন্ডুলাম. আমি আমার চোখ ফেরাতে পারি না. একদিন অফিসের পার্টিতে ড্রিংক্স করছিলাম, দুজনেই… প্রথমে বি**য়ার আর তারপর রা*ম.
কণিকা বাথরূমে যাবে বলে উঠতে গেলো, কিন্তু ওর পা টলে গেলো. আমি উঠে গিয়ে ওকে ধরলাম. ও আমার গায়ে ভর দিয়ে সামলে নিলো কিন্তু ওই সময় ওর একটা মা**ই ছিল আমার এক হাতে কেননা ওটা ধরেই ওকে সামলালাম আর ওর গু**দটা ছিলো আমার হাতের খুব কাছে.
এই অবস্থায় আমার বাঁ**ড়া খা*ড়া হতে লাগলো. জাগগে সে দিনের মত ওখানেই শেষ. ওকে নিয়ে চেয়ারে বসিয়ে দিলাম. একটু পরে ও বাড়ি চলে গেলো. পরের দিন ও আমাকে ফোন করলো. বল্লো “অনেক ধন্যবাদ কালকের জন্য. আমি তোমার জন্য সামনের কফি সপে ওয়েট করছি”. আমি বললাম “দাড়াও আমি আসছি”.তারপর ওকে মীট করলাম কফি সপে. ও একটা ব্র্যাক শাড়ি আর ম্যাচিংগ ব্লাউস পরেছিলো. সুন্দর লাগছিলো দেখতে.
আমরা দুজনে রেস্টোরেন্টে গেলাম. ওকে জিজ্ঞেস করলাম ওর কি চাই. ও বল্লো “বাড়ি থেকে বেড়িয়েছি একটা মূভী দেখার জন্য কিন্তু যাওয়া হলো না. তাই তোমায় ফোন করলাম.” আমি বেশ উত্তেজিতো হয়ে গেলাম.বললাম “আমি তোমাকে সঙ্গ দিতে রাজী আছি যদি তুমিও রাজী থাকো” আমাকে অবাক করেও বলল আমার যদি ইচ্ছা হয় আমি কিচ্ছু ভিসিডি নিয়ে ওর বাড়িতে দেখতে পারি.
এবার আমি ১০০% বুঝতে পারছিলাম ওর মনে কি আছে. আজ ওর গু**দ আর পোঁ**দের স্বাদ পাবো আমি. আর ওর ওই দুটো বড় বড় মা**ই নিয়ে খেলতে পারবো. হাটা শেষ করে আমরা একটা ট্যাক্সী করে ওর বাড়িতে পৌঁছালাম.
বাড়ির দরজা বন্ধও হতেই আমি ওকে জ*ড়িয়ে ধরলাম. ও আমাকে জ*ড়িয়ে ধরলো. অনেকক্ষন ধরে দুজন দুজন কে চু*মু খেলাম. আমি ওর শাড়ির আঁচল সরিয়ে দিলাম ওর সূন্দর গোল গোল মা*ই দুটো দেখবার জন্য. ও একটা লো নেক ব্লাউস পড়েছিলো জর্জননো ওর মা**ইয়ের খাঁজ অনেকটা দেখা যাচ্ছিলো. ও ওর শা**ড়িটা খুলে ছুড়ে আমি বুঝলাম ও কি চাই.
আমি আমার প্যা**ন্টের জ়িপ আর বেল্ট খুলে ফেললাম আর প্যান্ট নীচে করলাম. তারপর আমার জ*ঙ্গিয়াটা নিচে নামালাম. সঙ্গে সঙ্গে আমার তাঁতানো বাঁ**ড়াটা লাফিয়ে বেরিয়ে এলো. আমি ওর আরো কাছে গেলাম যাতে ও আমার বাঁ**ড়াটা ওর মুখে নিতে পারে.
আ*স্তে আ*স্তে আমি আমার তাঁতানো বাঁ**ড়াটা ওর মুখে ঠেলতে লাগলাম. ও নিজে আমার বি*চি দুটো নিয়ে খেলতে লাগলো. আর আমার বাঁ**ড়াটা যতটা পারলো মুখে নিয়ে চু**ষতে লাগলো. আমি বললাম “আমি তোমাকে পেছন থেকে কু**ত্তার মতো চু**দতে চাই” ও রাজী হলো এক নিমেসে… ওর সা**য়া আর প্যা**ন্টি খু**লে ফেলল.. ব্লাউস ছাড়া ও একদম লে**ঙ্গটো হয়ে গালো.
আর আমি আমার বাকি জামা কাপড় গুলো খুলে ফেললাম. পুরো উ**লঙ্গ হয়ে গেলাম আর ওকে জাপটে জ**ড়িয়ে ধরলাম. আমার বাঁ**ড়াটা ওর পেটে আর ওর মা**ই দুটো আমার পে**ট আর বুকের মাঝে পিসে যেতে লাগলো. ও এবার নিজেকে ছাড়িয়ে ওর দুই হাত আর পায়ের ওপর ভর দিয়ে গাঢ়টা উঁচু করে পোজ়িশন নিলো.
আমি এক ধাক্কায় আমার মো**টা তাঁতানো বাঁ**ড়াটা ওর গু**দে ঢুকিয়ে দিলাম. ওকে চেপে ধরলাম আর ঠা*পাতে লাগলাম ওর গু**দ … প্রথমে আস্তে আস্তে তারপর জোরে বেশ জোরে. ও রেস্পন্স দেখে বুঝতে পারলাম ও খুব এনজয় কোরছে. ও বল্লো “আমার মা**ই দুটো টেপো আমায় **চু*দতে চু*দতে” যেহেতু ও তখন ব্রাউস পরে ছিলো আমি ওর ব্লা**উস খুলতে চেস্টা করলাম.
কিন্তু একসাথে চু**দতে চু**দতে ব্রা**উস খুলতে পারলাম না. কণিকা তখন বল্লো “ছি*ড়ে ফেলো আমার ব্লা**উস!”একটু ইতস্থত করে আমি এক হাতে ওর ব্লাউস টেনে ছিড়তে লাগলাম. ব্রাউস ছিড়তেই ওর মোটা মোটা ডাঁসা ক্রীমের মতন নরম মা**ই দুটো বেরিয়ে এলো. এবার ওর ব্রায়ের হুক খুলে ফেললাম. যাতে ওর মা**ই দুটো পুরো বেরিয়ে আসে.
এবার আমি ঝুকে পড়ে ওর মা**ই দুটো দু হাতে নিলাম আর ওর গু**দ মা**রার তালে তালে মা**ই দুটো কে জোড়ে জোড়ে টিপতৈ লাগলাম. কছলে দিতে লাগলাম ওর মা**ইয়ের বোঁটা দুটো. কণিকা বলল “ জোরে আরো জোরে ঠা*পাও আমার গু**দ… আরও জোরে টেপো আমার মা**ই” ওর কথা ফেলতে পারলম না… তাই করতে লাগলাম.
আমার প্রায় মা**ল বেরনোর সময় হয়ে ছিলো তাই জিজ্ঞেস করলাম “কণিকা তোমার গু**দে কি মাল ফেলবো?” ও বল্লো “হ্যাঁ প্লীজ় আমার গু**দটা তোমার গরম মা**লে ভরিয়ে দাও” আরও কয়েকবার জোরে জোরে ঠা**পানোর পর আমার মা**ল বেরোতে লাগলো পিচকিরির মতো… ভরতে লাগলাম ওর গু**দ. আমরা দুজনেই ঘামছিলাম দর দর করে… ওর মুখের দিকে তাকালাম; জিজ্ঞেস করলাম “আমার চো**দন তোমার বরের থেকে ভালো?”
ও আমার মুখের দিকে কিচ্ছুখন তাকিয়ে রইল তারপর বল্লো “হ্যাঁ.. কিন্তু আমাকে পুরো চো**দার পর ফাইনাল রাই দেবো”.আমি সব সময়ই কণিকার ডাঁসা মা**ই দুটো কে চো**দার কথা ভাবতাম. এবার আমি ওকে চিত করে শুইয়ে ওর বুকে উঠলাম আর আমার বাঁ**ড়াটা ওর মা**ইয়ের গভীর খাজে চেপে ধরলাম.
কণিকা ওর মা**ই দুটো দু হাতে ধরে আমার বাঁ**ড়াটা চেপে ধরলো. আর তারপর মা**ই দুটো দিয়ে আমার বাঁ**ড়াটা কছলাতে লাগলো. আমি আস্তে আস্তে ওর মা**ই দুটো চু**দতে লাগলাম. প্রায় ১৫-২০ মিনিট ধরে ওকে চু**দলাম. ও আর হেল্প করলো ওর মা**ইয়ে আর আমার বাঁ**ড়াতে ওর থুতু লাগিয়ে. এবার আমার ওর গাঢ় মা**রার ইচ্ছে হলো. জিজ্ঞেস করলাম“কণিকা তুমি কি আমার বাঁ**ড়াটা তোমার গাঢ়ে নেবে?” ও বল্লো “আগে তো কোনদিন কেউ আমার গা*ঢ় মা**রেনি.. তবে তুমি যখন বলছ তখন ট্রায় করলে হয়.
একটু করে ক্রীম লাগিয়ে নাও তোমার বাঁ**ড়াতে আর আমার পোঁ**দের ফুটোতে যাতে কম লাগে” আমি তাই করতে লাগলাম আর ও বলতে লাগলো “আজ আমার গা**ঢ় মা**রো তুমি… আর যতো নোংরা কথা বলতে পার বলো আমাকে.. খা**নকির মতো চো**দো আমায়” আরও বল্লো “হা**রামী চো*দা… তোর ওই মোটা কালো ধ**নটা আমায় দে” আমি বোললাম “বে*স্যা মা**গি তাই করব কিন্তু তার আগে আমার বাঁ**ড়াটা চোষ..
যে ভাবে তোর গু**দ দিয়ে চু**দছিলি সেভাবে মুখদিয়ে চো**দ” ও যেন তৈরী ছিলো. ও কোনো রকমে বসে আমাকে বিছানায় শুইয়ে ফেলল. ও আমার দিকে একবার তাকালো তারপর জীব দিয়ে নিজের ঠোঁট চাটলো আর তারপর আমার বাঁ**ড়াটা মুখে নিয়ে চু*ষ*তে লাগলো.
কিছুক্ষন চো**ষার পর ও উঠলো.. উঠে গিয়ে কিছুটা চকলেট আমার বাড়তে মাখালো. তারপর চেটে চেটে চকলেট খেতে লাগলো.তারপর আমার বাঁ**ড়াটা মুখ থেকে বেড় করে বল্লো “চলো বেড রূমে গিয়ে চো**দা চু*দি করি”. আমার আনন্দের সীমা থাকলো না. ও খা**টে গিয়ে চি*ত্ হয়ে শুয়ে পড়লো আর আমাকে ওর কাছে টেনে নিলো. আমি বললাম “তো*মার গু**দ চা**টতে ইচ্ছে করছে”আনন্দের সঙ্গে ও রাজী হলো আর পা দুটো ফাঁক করে দিলো. আমি দু হাতে ওর গু**দ ফাঁক করলাম.. ওর ভে*জা শক্ত ক্লিটটা দেখা যাছিলো.
কণিকা বলে উঠলো “ওটা চোসো,চোসো ওটাকে, চোসো”. আমি চা**টতে লাগলাম ওর *গু**দ. যেই আমি ওর গু**দ চা**টতে শুরু করলাম ও গ*লা গা*লি দেওয়া শুরু করলো. “ও রে আমার হা*রামী কি চু**ষছিস তুই অমার ভেজা গু**দটা কে.. আমার বর্তা বো*কাচ*দা চু*দতে জানেনা.. ওরে আমার ছদনা … ছাতারও চট্ আমার গু**দ.. চেটে চেটে শুকনো করে দে” ও যতো গা*লি দিছিলো আমি আরও তত বেসি করে ওর গু*দে জীব ঠেল ছিলাম আর আমার বাঁ**ড়াটা আরও বেসি শক্ত হচ্ছিলো.
কিছুক্ষন পর ও বল্লো “ড্যামনা এবার থাম… এবার আমার গা**ড়ে তোর বাঁ**ড়াটা ঢোকা” আমি তাই চাইছিলাম. আমি উঠে পরে বাঁ**ড়াটা ওর গাড়ে ফিট করলাম. ওর পোঁ*দের গ*র্তটা বেশ টাইট. আমি একটু ক্রীম নিয়ে ওর গা*ড়ে আর আমার বা*ড়তে ভালো করে মাখালাম.
তারপর ওর পে*চ্ছনে গিয়ে ওর মা**ই দুটো চেপে ধরলাম আর এক ধাক্কায় আমার মো**টা বাঁ**ড়াটা ওর গাড়ে ঢুকিয়ে দিলাম. “উফফফফফফফফ মা**গো গা**ঢ় ফেটে গেলো” ও চেঁচিয়ে উঠলো “ কি মো**টা বাঁ**ড়া আমার গা*ঢ় এর গ*র্ত বড়ো করে দেবে তুমি…….আহ মা*গো কি আরামম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম”. যতো আমার বাঁ**ড়াটা ভেতরে ঢোকাতে লাগলাম ওর গা**ঢ়ের ভেতরে তত আরও বেসি ওর গা*ঢ় টা*ইট হতে লাগলো. বোঝাই গেলো ও আগে কোনদিন গাঁ*ঢ়ে বাঁ**ড়া নেয়নি. ওর পোঁ**দের গ**র্তটা খুব গরম হয়ে ছিলো.
যখন আমার বাঁ**ড়াটা ওর গাঁ**ঢ়ে পুরোটা ঢু*কে গেলো আমি বাঁ**ড়াটা ওপর নীচে নাড়াতে লাগলাম. তারপর সামনে পিচ্চনে. প্রতিটা ঠাপের সাথে আমার বিচি দুটো ওর গু**দের নীচে ধাক্কা মা**রতে লাগলো. এতে ও আরও বেসি উত্তেজিত হয়ে গেলো. “ম্ম্ম্ম্ম্ম্ সো**না কি আরাম দিচ্ছো তুমি. এরকম চো**দন আগে কখনো খা**য়নি… চো**দো.. আরও চো**দো… গাঁ*ঢ় ফাটিয়ে দাও আমার” কিছুক্ষন এই ভাবে ওকে চো**দার পর ও বলল “মা*গো এবার থামো… তোমার মো*টা ঘো*ড়ার বাঁ**ড়াটা বেড় করো আমার গা**ঢ় থেকে. নইতো এবার আমার গাঁ**ঢ় ফেটে যাবে” আমি ওর কথা মতো তাই করলাম. ও
ঘুরে দাড়ালো আর আমার বাঁ**ড়ার উপর থেক ক্রীমটা পরিস্কার করে দিলো. এবার ও আমায় *চু**দ,তে চাইলো. ও আমাকে ঠেলে খাটে শুইয়ে দিলো আর আমার ওপরে উঠে এলো. ওর গু**দ ছিলো পুরো ভেজা আর সেই ভেজা গু**দ দিয়ে আমার ডান্ডা চেপে ধরে ওটার ওপর চড়ে বসলো আর সামনে পিছনে করতে লাগলো. তারপর ওপর নীচে.
প্রতিবার ওর মা**ই দুটো লাফাছিলো আর ওর ভেজা গু**দ “চবাক, চবাক” শব্দও করছিলো. “ওফ কণিকা তোমার গু**দ কি গরম আর রসে ভরা” আমি বলে উঠলাম. তারপর আমি উঠে বসলাম আমার বাঁ**ড়াটা তখনও ওর ভেতরে, ও আমার কো**লে আর ওর মা*ই দুটো আমার মু*খের কাছে. ও আমায় চু*দেই চলল.
তারপর হঠাত্ আমি বলে উঠলাম “কণিকা আর যে পারিনা ধরে রাখতে আমার মা**ল. তোমার ভেতরে আবার মা**ল ফেলবো.. তোমার ভেজা গু**দ.. বে*স্যা মা**গীর গু**দ ভরিয়ে দেবো আমার গরম মা**লে…এখুনি এখুনি”. ও বলে উঠলো “ঢা*ল শা*লা মা*ল ঢাল আমার গু**দে..শা*লা *হারামী.. দেখি আজ কত মা*ল আছে তোর বাঁ**ড়াতে” ও আমা*কে চেপে জড়িয়ে ধরলো আর আমার বাঁ**ড়া থেকে পিচকিরির মতো মা**ল বেড়িয়ে এলো. তারপর শু বন্যা…ওর মা*ল আমার মা*ল.. মিলে মিশে একাকার.. বেরতেই থাকলো… বেরতেই থাকলো.
কিছুক্ষন পরে আমরা আলাদা হলাম… ও আমার দিকে তাকিয়ে দু*স্টু হাঁসি দিলো. “আমি তোমার বা**ড়ার প্রতিটা ফোটা মা**ল নিজের মধ্যে নিতে চাই. আমার বর আমার সাথে বা*জে কথা বলে না আর আমাকেও বলতেও দেয় না. আর আমার গা*ঢ়ও মারে না.”
এখন আমরা মাঝে মাঝেই মিলিত হই. এখন ও আমায় অফীসেও ফোনে করে বলে“সো*না আমার .. আমার রসালো গু**দ আর টাইট গা*ঢ় তোমার বা**ড়ার সাথে দেখা করতে চাই.. ড্যামনা এসো না প্লীজ় ওদের কস্টো দিও না” আমি আনন্দের সাথে যাই আমার বাঁ,*ড়ার সাথে ওর গু**দ আর গাঁ**ঢ়ের দেখা করতে.
#banglachoti #বাংলাচটি #অফিস
Post a Comment